Strong Roots APJ Abdul Kalam
Strong Roots
APJ Abdul Kalam
Avul Pakir Jainulabdeen Abdul Kalam (1931-2015) was one of the pioneers of aerospace engineering in India. For a major part of his life he worked as a scientist in Indian space programmes. Some of his famous works are India 2020, Ignited Minds, Wings of Fire. He was the President of India from 2002 to 2007.
Strong Roots is an extract from Dr. Kalam's autobiography Wings of Fire. In this ext⁹ract, he talks about his childhood in his hometown. The piece presents a delightful sketch of the author's early life and the development of his spiritual growth.
I was born into a middle-class Tamil family in the island town of Rameswaram in the erstwhile Madras state. My father, Jainulabdeen, had neither much formal education nor much wealth; despite these disadvantages, he possessed great innate wisdom and a true generosity of spirit. He had an ideal helpmate in my mother, Ashiamma. I do not recall the exact number of people she fed every day, but I am quite certain that far more outsiders ate with us than all the members of our own family put together.
My parents were widely regarded as an ideal couple. My mother's lineage was the more distinguished, one of her forebears having been bestowed the title of 'Bahadur' by the British.
Iwas one of many children-ashort boy with rather undistinguished looks, born to tall and handsome parents. We lived in our ancestral house, which was built in the middle of the 19th century. It was a fairly large pucca house, made of limestone and brick, on the Mosque Street in Rameswaram. My austere father used to avoid all inessential comforts and luxuries. However, all necessities were provided for, in terms of food, medicine or clothing. In fact, I would say mine was a very secure childhood, materially and emotionally. Inormally ate with my mother, sitting on the floor of the kitchen. She would place a banana leaf before me, on which she then ladled rice and aromatic sambar, a variety of sharp, home-made pickle and a dollop of fresh coconut chutney.
The Shiva temple, which made Rameswaram so famous to pilgrim about a ten-minute walk from our house. Our locality was predomin Muslim, but there were quite a lot of Hindu families too, living amicably wi their Muslim neighbours. There was a very old mosque in our locality where father would take me for evening prayers. I had not the faintest idea of meaning of the Arabic prayers chanted, but I was totally convinced that reached God. When my father came out of the mosque after the prayers, p of different religions would be sitting outside, waiting for him. Many of offered bowls of water to my father, who would dip his fingertips in them say a prayer. This water was then carried home for invalids, I also remen people visiting our home to offer thanks after being cured. Father always si and asked them to thank Allah, the merciful.
The high priest of Rameswaram temple, Pakshi Lakshmana Sastry, very lose friend of my father's. One of the most vivid memories of my e childhood is of the two men, each in traditional attire, discussing spiritual matie When I was old enough to ask questions, I asked my father about the relevan of prayer. My father told me there was nothing mysterious about prayer. Rathe prayer made possible a communion of the spirit between people. "When ye pray," he said, "you transcend your, body and become a part of the cOsmes which knows no division of wealth, age, caste, or creed."
My father could convey complex spiritual concepts in very simple, down to- earth Tamil, He once told me, "In his own time, in his own place, in whath really is, and in the stage he has reached-good or bad- every human beingi a specific element within the whole of the manifest divine Being. So whybe afraid of difficulties, sufferings and problems? When troubles come, try to understand the relevance of your sufferings. Adversity always presents opportunities for introspection."
Why don't you say this to the people who come to you for help and advice?" Iasked my fåther. He put his hands on my shoulders and looked straight into my eyes. For quite some time he said nothingjas if he was judging my capacity to comprehend his words. Then he answered ina low, deep voice. His answer filled me with a strange energy and enthusiasm: ""Whenever human beings find themselves alone, as a natural reaction, they start looking for company. Whenever they are in trouble, they look for someone to help them. Whenever they reach an impasse, they look to someone to show them the way out. Every recurrent anguish, longing, and desire finds its own special helper. For the people who come to me in distress, I am but a go-between in their effort to propitiate demonic forces with prayers and offerings.This is not a correct approach at all and should never be followed. One must understand the difference between a fear-ridden vision of destiny and the vision that enables us t o seek the enemy of fulfilment within ourselves,"
I remember my father starting his day at 4 am by reading the namaz before dawn. After the namaz, he usd to walk down to a small coconut grove we owned, about four miles from our home. He would return with about a dozen coconuts tied together thrown over his shoulder, and only then would he have his breakfast. This remained his routine even when he was in his late sixties.
Ihave, throughout my life, tried to emulate my father in my own world of science and technology. Ihave endeavoured to understand the fundamental truths revealed to me by my father, and feel convinced that there exists a divine power that can lift one up from confusion, misery, melancholy and failure, and guide one to one's true place. And once an individual severs his emotional and physical bond, he is on the road to freedom, happiness and peace of mind.
বঙ্গানুবাদ
স্ট্রং রুটস
এপিজে আবদুল কালাম
আভুল পাকির জৈনুলবদীনে আবদুল কালাম (১৯১১-২০১৫) ভারতের এ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অন্যতম পথিকৃৎ ছিলেন। তাঁর জীবনের একটি বড় অংশ তিনি ভারতীয় মহাকাশ কর্মসূচিতে বিজ্ঞানী হিসাবে কাজ করেছিলেন। তাঁর কয়েকটি বিখ্যাত রচনা হ'ল ইন্ডিয়া 2020, ইগনিটেড মাইন্ডস, উইংস অফ ফায়ার। তিনি ২০০২ থেকে 2007 সাল পর্যন্ত ভারতের রাষ্ট্রপতি ছিলেন।
স্ট্রং রুটস ডঃ কালামের আত্মজীবনী উইংস অফ ফায়ারের একটি সূত্র। এই নির্যাসটিতে, তিনি তাঁর নিজের শহরে শৈশব সম্পর্কে কথা বলেছেন। টুকরাটি লেখকের প্রাথমিক জীবন এবং তার আধ্যাত্মিক বৃদ্ধির বিকাশের একটি আনন্দদায়ক স্কেচ উপস্থাপন করে।
তত্কালীন মাদ্রাজ রাজ্যের দ্বীপ শহর রামেশ্বরম লিনে একটি মধ্যবিত্ত তামিল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। আমার বাবা জৈনুলবদীনের তেমন আনুষ্ঠানিক পড়াশোনা ছিল না বা খুব বেশি সম্পদ ছিল না; এই অসুবিধাগুলি সত্ত্বেও, তিনি মহান সহজাত জ্ঞান এবং আত্মার সত্য উদারতার অধিকারী ছিলেন। আমার মা আশিয়াম্মায় তাঁর আদর্শ সহায়ক ছিল। তিনি প্রতিদিন যে পরিমাণ লোককে খাওয়াতেন তার সঠিক সংখ্যা আমি মনে করি না, তবে আমি নিশ্চিত যে আমাদের পরিবারের সকল সদস্য একত্রে যোগ দেওয়ার চেয়ে অনেক বেশি বহিরাগতরা আমাদের সাথে খেয়েছিল।
আমার বাবা-মায়েদের ব্যাপকভাবে একটি আদর্শ দম্পতি হিসাবে বিবেচিত হত। আমার মায়ের বংশটি আরও বিশিষ্ট ছিল, ব্রিটিশরা তাঁর এক পূর্বপুরুষকে 'বাহাদুর' উপাধি দিয়েছিল।
লওয়া লম্বা ও সুদর্শন পিতা-মাতার কাছে জন্মগ্রহণকারী, অবিচ্ছিন্ন বর্ণনাকারী অনেক শিশু-আশ্রয়ের ছেলে আইওয়াস। আমরা আমাদের পৈতৃক বাড়িতে থাকি, যা 19 শতকের মাঝামাঝি সময়ে নির্মিত হয়েছিল। এটি রামেশ্বরমের মসজিদ রাস্তায় চুনাপাথর ও ইট দিয়ে তৈরি মোটামুটি বড় পাকার বাড়ি ছিল। আমার কঠোর বাবা সমস্ত অনিবার্য স্বাচ্ছন্দ্য এবং বিলাসিতা এড়াতেন। তবে, খাদ্য, ওষুধ বা পোশাকের ক্ষেত্রে সমস্ত প্রয়োজনীয় সরবরাহ করা হয়েছিল। প্রকৃতপক্ষে, আমি বলব যে আমার একটি খুব নিরাপদ শৈশব ছিল, বস্তুগত এবং আবেগগতভাবে। মায়ের সাথে সাধারণভাবে খেয়েছি, রান্নাঘরের মেঝেতে বসেছি। তিনি আমার সামনে একটি কলা পাতা রাখতেন, যার পরে তিনি ভাত এবং সুগন্ধযুক্ত সমার, বিভিন্ন ধরণের তীক্ষ্ণ, বাড়ির তৈরি আচার এবং তাজা নারকেলের চাটনিতে একটি পুতুল রাখতেন।
শিব মন্দির, যা রামেশ্বরমকে আমাদের বাড়ি থেকে দশ মিনিটের পথ ধরে তীর্থযাত্রীদের জন্য এত বিখ্যাত করেছিল। আমাদের লোকেশনটি মূলত মুসলমান ছিল, তবে হিন্দু পরিবারেও প্রচুর সংখ্যক পরিবার ছিল, তারা তাদের মুসলিম প্রতিবেশীদের সাথে মায়াময়ভাবে বসবাস করছিল। আমাদের লোকালয়ে একটি খুব পুরনো মসজিদ ছিল যেখানে বাবা আমাকে সন্ধ্যার জন্য নামাযে নিয়ে যেতেন। আমার কাছে আরবি নামাজ পড়ার অর্থের বেহুদি ধারণা ছিল না, তবে আমি ইশ্বরের কাছে পৌঁছেছি বলে আমি পুরোপুরি নিশ্চিত ছিলাম। আমার বাবা যখন নামাজ শেষে মসজিদ থেকে বের হয়ে আসতেন, তখন বিভিন্ন ধর্মের পি তাঁর বাইরে অপেক্ষা করতেন। আমার বাবার কাছে অনেক জল দেওয়া বাটি, যারা তাদের নখদর্পণে ডুবিয়ে দিতেন। এই জলটি তখন আক্রমণকারীদের জন্য বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হত, আমি নিরাময় হওয়ার পরে ধন্যবাদ জানাতে আমাদের বাড়িতে আসা লোকদেরও পুনরায় ধন্যবাদ জানাই। পিতা সর্বদা সি এবং দয়াময় আল্লাহকে ধন্যবাদ দিতে বলেছেন।
রামেশ্বরম মন্দিরের মহাযাজক পাকশী লক্ষ্মণ স্যাস্ত্রি খুব বাবার বন্ধুকে হারিয়েছেন। আমার ই শৈশবের সবচেয়ে স্পষ্ট স্মৃতিগুলির মধ্যে একটি হ'ল দু'জনের মধ্যে, প্রত্যেকে তিহ্যবাহী পোশাকে আধ্যাত্মিক ম্যাটি নিয়ে আলোচনা করে যখন আমার জিজ্ঞাসা করার বয়স ছিল তখন আমি বাবাকে প্রার্থনার প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করি। আমার বাবা আমাকে বলেছিলেন যে প্রার্থনার বিষয়ে রহস্যজনক কিছু নেই। রথ প্রার্থনা মানুষের মধ্যে আত্মার একটি কথোপকথন সম্ভব করেছে। "যখন আপনি প্রার্থনা করেন," তিনি বলেছিলেন, "আপনি নিজের দেহকে ছাড়িয়ে যান এবং এমন কসমের অংশ হয়ে যান যা সম্পদ, বয়স, বর্ণ বা ধর্মের কোন বিভাজন জানে না।"
আমার বাবা জটিল আধ্যাত্মিক ধারণাগুলি খুব সহজ, নীচে থেকে পৃথিবীর তামিল ভাষায় জানাতে পেরেছিলেন, তিনি একবার আমাকে বলেছিলেন, "তাঁর নিজের সময়ে, নিজের জায়গায়, সত্যিই যেটি রয়েছে, এবং সেই পর্যায়ে তিনি ভাল-মন্দ বা পৌঁছেছেন- প্রতিটি মানবই প্রকাশ্য ঐশ্বরিক সত্তার মধ্যে একটি নির্দিষ্ট উপাদান। সুতরাং অসুবিধাগুলি, কষ্ট ও সমস্যাগুলি থেকে কেন ভয় পাবেন? যখন সমস্যাগুলি আসে তখন আপনার দুর্ভোগের প্রাসঙ্গিকতা বোঝার চেষ্টা করুন প্রতিকূলতা সর্বদা আত্মতন্ত্রের জন্য সুযোগগুলি উপস্থাপন করে।
যারা আপনার কাছে সাহায্য এবং পরামর্শের জন্য এসেছেন তাদের কাছে আপনি কেন এটি বলবেন না? "আমার ফাদারকে উপস্থাপন করলেন। তিনি আমার কাঁধে হাত রেখে সোজা আমার চোখের দিকে তাকালেন। বেশ কিছুক্ষণ তিনি কিছুই বললেন না যদি তিনি তাঁর কথাগুলি বোঝার জন্য আমার ক্ষমতাকে বিচার করছেন । তারপরে তিনি নীচে, গভীর কণ্ঠে উত্তর দিলেন ।তাঁর উত্তরটি আমাকে এক অদ্ভুত শক্তি এবং উত্সাহে ভরিয়ে তুলেছিল: "" যখনই মানুষ নিজেকে একা পেয়ে যায়, প্রাকৃতিক প্রতিক্রিয়া হিসাবে, তারা সঙ্গ সন্ধান করতে শুরু করে। যখনই তারা সমস্যায় পড়েন, তারা তাদের সাহায্যের জন্য কাউকে সন্ধান করেন।যখনই তারা কোনও অচলাবস্থায় পৌঁছেছেন তখন তারা কারও দিকে তাকানোর পথ দেখানোর জন্য তাকান।প্রতিটি দিন বারবার যন্ত্রণা, আকাঙ্ক্ষা এবং আকাঙ্ক্ষা তার নিজস্ব বিশেষ সহায়ক খুঁজে পায়। আগত লোকদের জন্য আমার কাছে দুর্দশায়, আমি প্রার্থনা ও নৈবেদ্য দিয়ে রাক্ষসী বাহিনীকে উত্সাহিত করার প্রয়াসের মধ্যে একটি মধ্যস্থতা এটি মোটেই সঠিক পদ্ধতি নয় এবং কখনও তা অনুসরণ করা উচিত নয়। এক ব্যক্তি অবশ্যই একটি ভীত-দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে পার্থক্য বুঝতে হবে নিয়তি এবং দৃষ্টি যা আমাদের সক্ষম করে হে আমাদের মধ্যে পরিপূর্ণতার শত্রু সন্ধান করুন, "আমার মনে আছে আমার বাবা ভোর চারটার আগে নামাজ পড়ে তাঁর দিন শুরু করেছিলেন। নামাজের পরে, তিনি আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় চার মাইল দূরের একটি ছোট নারকেল গ্রোভের নীচে হেঁটে যেতেন। তিনি কাঁধের উপরে ফেলে প্রায় এক ডজন নারকেল নিয়ে ফিরে আসতেন, তবেই তার প্রাতঃরাশ হত। ষাটের দশকের শেষদিকেও এটি তাঁর রুটিন থেকে যায়। আমার সারা জীবন, আমার বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির নিজস্ব জগতে বাবাকে অনুকরণ করার চেষ্টা করেছিলেন। আইহেভ আমার বাবার দ্বারা প্রকাশিত মৌলিক সত্যগুলি বোঝার চেষ্টা করেছিলেন বিশ্বাস অনুভব করেন যে এমন একটি ঐশ্বরিক শক্তি রয়েছে যা কাউকে বিভ্রান্তি, দুর্দশা, অসুস্থতা এবং ব্যর্থতা থেকে দূরে রাখতে এবং একজনকে সত্যিকারের স্থানে নিয়ে যেতে পারে। এবং একবার কোনও ব্যক্তি তার আবেগ এবং শারীরিক বন্ধনকে ছিন্ন করে নিলে তিনি স্বাধীনতা, সুখ এবং মানসিক প্রশান্তির পথে।